গোলাপ মাহমুদ সৌরভ স্মৃতিরাও আজ দেয়ালে ঝুলে রয় নিস্তব্ধ ছবি হয়ে বন্দী ফ্রেমের মাঝে কখনো আবার পুরনো ডাইরির পাতায় স্মৃতিরা বিরাজ করে মনের বারান্দায়। মাঝে মাঝে চলার পথে হঠাৎ অজান্তে বিস্তারিত
গোলাপ মাহমুদ সৌরভ সজল গরীব ঘরের ছেলে। বাবার সাথে কাজ করে অতন্ত্য কষ্ট করে লেখাপড়া করে। সজল একজন মেধাবী ছাত্র, খুব সহজ সরল নম্র ভদ্র প্রকৃতির ছেলে। তার বাবা একজন
গোলাপ মাহমুদ সৌরভ স্বাধীনতার ডাক দিয়েছেন টুঙ্গিপাড়ার ছেলে, মুক্তিকামী সেই আমজনতা এলো দলে দলে। ঝাঁকড়া চুলের সাহসী নেতা বঙ্গবন্ধু তার নাম, স্বাধীনতার ডাক দিয়েছেন আছে তার সুনাম। সাহসী নেতা তুমি
গোলাপ মাহমুদ সৌরভ যে মানবতা আজ হারিয়ে গেছে বদলে গেছে মানুষের ভাবমূর্তি, অশৃঙ্খলার রাজনীতির পাড়াতে মনুষ্যত্ব হীনরা আজ করছে ফূর্তি। সমাজের কাছে কারো দায়বদ্ধতা নেই নেই কোন বিবেকের কাছে কারো
গোলাপ মাহমুদ সৌরভ খুকুমণি একজন ছোট্ট মেয়ে। বয়স সবেমাত্র চার বছর। বাবা-মা’র একমাত্র আদরের মেয়ে। বাবা মা দুজনেই চাকরি করেন। বাড়িতে কাজের মেয়ে রমিলা খুকুমণি কে দেখাশোনা করে। রমিলা কাজের
গোলাপ মাহমুদ সৌরভ সেই ছেলেবেলার ঘুড়ি আজও মনে পড়ে। প্রতিদিন স্কুল থেকে এসে বই খাতা কোন রকম ঘরে টেবিলের উপরে ছুঁড়ে ফেলে স্কুল ড্রেস না খুলেই বসে পড়তাম ঘুড়ি বানানোর