কাজী আব্দুল্লা হিল আল কাফী বুঝলি না- রে তুই তিস্তা নদী ভাঙলি বাড়ি ঘর, আপন মানুষ সর্বহারা সবার করলি মানুষ পর। আসা যাওয়ার তোর কখনো নাই কোনো সময়, দ্রুত বেগেই বিস্তারিত
কাজী আব্দুল্লা হিল আল কাফী চিঠির দেখা যায়না পাওয়া সব’ই হারিয়ে গেছে, ডাকপিয়ন আসে না বাড়ি থাকেনা কেউ পিছে। সকাল হলেই বেল বাজিয়ে আসতো ডাকপিয়ন, আসতো নিয়ে হাতে করে নানান
কাজী আব্দুল্লা হিল আল কাফী দুই দিনের এই দুনিয়ায় মিছে আসা যাওয়া, শূন্য খাঁচার শূন্য পাখি নেই কিছু ই পাওয়া। বেঁচে থাকতে সবাই যে জড়ায় মোহ মায়ায়, সুখ নামের দুখের
কাজী আব্দুল্লা হিল আল কাফী নড়ছে দাঁত করছে ব্যাথা করবো কি যে আর, ব্যাথার ‘জ্বালায় জীবনটা হয়েছে যে ছারখার। চিন চিন করে প্রচুর ব্যথা বলতে পারিনা কথা, ক্ষুদা যন্ত্রনায় ভালোমতো
কাজী আব্দুল্লা হিল আল কাফী আজও আমি তোমার শুভ জন্মদিন ভুলি নাই, মনের সুখে’ করি যে পালন ভুলবো না-তো সই। জন্মদিনে ঐ গোধুলি রাতে আমি একা বসে, রাত্রক্ষণ কাটাই আমি
কাজী আব্দুল্লা হিল আল কাফী পড়তে বসলে থাকেনা কারেন্ট শুধু যায় আর আসে, প্রচন্ড গরমে’র তীব্রতায় শরীর ঘামের নদীতে ভাসে। রাতের বেলায় হয় না যে নিদ্রা নিজের মনের মতো, মশার
কাজী আব্দুল্লা হিল আল কাফী কেমন আছো তুমি প্রিয়তমা যেয়ে অন্যের ঘরে, তোমার’ই কথা মনে আমার হৃদয়ে যে বারবারে। হৃদয় মাঝে মনে পড়ে এখন তোমার নানান কথা, পুরোনো দিনের স্মৃতি