• আজ- বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:১৭ অপরাহ্ন
/ আব্দুস সাত্তার সুমন
আব্দুস সাত্তার সুমন অনেকদিন হয়ে গেছে যাইনি ঈদে বাড়ি, পেটের দায়ে কর্ম করে পেকে গেছে দাড়ি। বাবা-মা স্বজন রেখে স্বপ্ন দিলাম বলি, কিছু অর্থ আসবে বলে ছিলাম ওলি গলি। ভালোবেসে বিস্তারিত
আব্দুস সাত্তার সুমন কর্মঠ এক বিশাল সেনা পিপীলিকার বহর, শৃঙ্খলাতে বদ্ধ করি থাকে মাটির গহর। মিলেমিশে চলে তারা কাজ করে ধীরে, টিকে আছে কোটি বছর কীটপতঙ্গের ভিড়ে। গরমকালে খাবার যোগায়
আব্দুস সাত্তার সুমন দুষ্টু ইঁদুর দুষ্টু ইঁদুর চঞ্চলতা ভারি, ক্ষুদ্র তাহার জীবন গতি গর্তে বসতবাড়ি। তীক্ষ্ণ বাহার দাঁতের মাড়ি কেটে কুচি কুচি, যেটা পাবে সেটা খাবে বড্ড তাদের রুচি। বীর
আব্দুস সাত্তার সুমন মাছ ধরবে চাচা বাবা সঙ্গে যাব আমরা, ভরা দুপুর রৌদ্র বেশি পুড়ে যাবে চামড়া! বড় জ্যাঠা নিবে নাকি আমাদেরই সাথে? ছোট চাচ্চুর সঙ্গে রবে ছিপ নিয়েছি হাতে।
আব্দুস সাত্তার সুমন জনগণের কষ্টের টাকা অন্য, বস্ত্র দান! বন্যার্থীদের অর্থ নিয়ে ট্যুর করিতে যান? সর্বস্তরের ক্ষুদ্র আয়ের লক্ষ টাকা দিল, বেশি ভাগের টাকা দিয়ে গাড়ি ভাড়া নিল। চশমা পরে,
আব্দুস সাত্তার সুমন ব্রাশ ধরেছে দুটি হাতে রঙিন তুলের ছোঁয়া, স্বৈরাচারী পতন করে অন্তর ময়লা ধোয়। স্বাধীন বাংলার রঙিন হবে খোকা খুকুর কাজে, রাঙা হলো শহরতলী হাজার রঙের সাজে। আনন্দেরই
আব্দুস সাত্তার সুমন স্রোতে ভাসে জীবন নায়ে ঘোলাট মাখা জলে! পালতলা ওই কাঠের তরী পূর্ব দিশায় চলে। আকাশ ভারী বর্ষা রাজি হাল ধরেছে শক্ত, জোয়ার ভাটার ওই খেলাতে মাঝি মাল্লা
আব্দুস সাত্তার সুমন  দাদি, নানি শাশুড়ি গো নানা শশুর দেখা, দাদা শশুর অনেক আগে মৃত্যুর খাতায় লেখা। ফুপু শাশুড়ী চারটি বোন চাচা শশুর একাই, অর্ধাঙ্গিনী প্রথম মেয়ে আমি গুষ্টির জামাই।

আজকের দিন-তারিখ

  • বৃহস্পতিবার (সন্ধ্যা ৬:১৭)
  • ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৬ জমাদিউস সানি, ১৪৪৬
  • ৪ পৌষ, ১৪৩১ (শীতকাল)
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Sundarban IT