আজও আমার ইচ্ছে করে ঘুমাই মায়ের কোলে, আদর করে খোকা বলে খাবার দিতো তুলে। যতই অপরাধ করি মাগো দিতে যে ক্ষমা করে, মায়া মমতার খনি তুমি সালাম তোমার তরে। যতই বিস্তারিত
ঐ যে দেখো ভূতের বিয়ে কতো ভূতের মেলা, কেউবা বসে গান গায় করছে কেউ খেলা। পেত্নি গুলো পান খেয়ে ঠোঁট করেছে লাল, তিরিং বিরিং নাচছে দেখো হামদু ভূতের পাল। ভূতের
জাতিভেদের এ পৃথিবীতে নারীই অভেদ পোশাক আর খাবারে যত সব ভেদাভেদ। অথচ সাম্প্রাদায়িক সীমানা প্রাচীর ভেঙে হিন্দু মুসলিম বোদ্ধ খ্রিস্টান নারীদেহ ভোগে সকলেই সমান। ভোগ্য নারী হিন্দু নাকি খ্রিস্টান যেমন
খোকা যখন গেলো ঘুমে বালিশ মাথায় দিয়ে, চারটি পরী ধরে তারে চাঁন্দে গেলো নিয়ে। খোকা বলে কেমন করে থাকব একাএকা, কোন শহরে তোদের সাথে হবে আবার দেখা? পরী বলে গেলাম
রবিঠাকুরের জন্মস্থান জাড়াসাঁকো নাম, কলকাতার ঠাকুরবাড়ি ছিল যে তার ধাম। কবির কবি রবীন্দ্রনাথ তাইতো কবিগুরু, তার নামটা নিয়ে সবাই দিনটা করে শুরু। পবিত্র বীরভূমেই আছে শান্তির নিকেতন, দেখলে পরে উঠবে
