যে সব লোকে খারাপ হতে খরচ করে টাকা, মদ গাঁজাতে শান্তি পেতে পকেট করে ফাঁকা। তাদের বলি ন্যায়ের পথে আছে অনেক ফরজ, ভালো মানুষ হইতে হলে লাগবে শুধু বিস্তারিত
শাহীন খান “মেঘ গুড় মেঘ গুড়” নামলো এবার দেয়া বন্ধ হলো পাখির কূজন বন্ধ হলো খেয়া। টিনের চালে ঝনঝনাঝন বাজনা বাজে খুব পুকুর জলে খেলায় মাতে হাঁসরা মারে ডুব। পানকৌড়ি
গরমের তীব্রতায় মশার গান লাগে না আর ভালো, গরমের দাবদাহে ঘুম না হয়ে অক্ষুর নিচ হয় কালো। কর্ণের পাশে যে এসে বেসুরে অনেক বেশি গান গায়, গানের বেসুরে’ যে গলা
দাঁড়িয়ে আছি সমুদ্র তীরে, ঢেউগুলো একে একে করছে ভীড় তীরকে ঘিরে, একটু নেই ঢেউয়ের মাঝে ক্লান্তির ছাপ, পর পর আসছে ঢেউ গুলো হয়ে ধাপে ধাপ, কি সুন্দর প্রকৃতি নিয়ম ও
কপাল কুন্ডলার খোঁজে ভ্রমিলুম বনে বনে বনে… কোথায় আছে ও যে! কত ডাকলুম আনমনে, ওর নাম ধরে… কাছে আয়, ওরে! একবারটি দেখি রে তোরে! দেখা না পেয়ে – ক্লান্ত হোলুম
সমাজ টা আজ যাচ্ছে কোথায়, কিছুতেই ভেবে না পাই। সমাজ ভয়ংকর ব্যাধিতে আক্রান্ত, সভ্যতার বিনাশ কাছে অত্যন্ত। নিজেকে নিরাপদে রাখা বড্ড মুশকিল, যদি দোষের পরিমাণ হয় তিল, তবে তাকে বানাবে
আমার চাষার বাসা হয় না, হয়রে কুঁড়েঘর; কোটিপতি করে বাঁচে, চাষার কাঁধে ভর। কষ্ট করে ফসল ফলায়, চাষা রোদে পোড়ে; সেই ধানের ভাত খায়, জাতি বছর ভরে। চাষার ঘামে মাটি
পৃথিবী নিস্তব্ধ; এক ঝাঁক চিন্তার শকুন মস্তকে উড়ে বেড়ায়, মস্তিষ্কে আসন পেতে মিটিং করে মিছিল করে; তারা বাহির হতে চায়; কনকনে হিমে কায়া থরথর, লক্ষ কোটি অনাথ পথ শিশু দর্শনে!