বিপুল চন্দ্র রায় নতুন বছর নতুন আশা সবার প্রতি ভালোবাসা। নতুন বছরে রাঙিয়ে মন জয় উল্লাসে নাচি। নতুন বছরে নতুন দিনে ধর্ম পথে চলি। নতুন বছরে নতুন ভাবে আমি হবো বিস্তারিত
বিপুল চন্দ্র রায় রিকশার কিরিং কিরিং বাজে বেল গন্তব্যে পৌঁছাতে সহজ যানবাহন রিকশাই। কেউ ডাকে এই রিকশা,কেউ ডাকে এই যাবা, সবারে জানা আমি রিকশাওয়ালা মামা। যখন রাস্তায় যানজট তখন ট্রাফিকের
বিপুল চন্দ্র রায় বাবুইসোনা আর কাঁদেনা ওই দেখ সূর্য মামা। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হলে সবাই ফিরে নিজ গৃহে। সন্ধ্যাবেলা খেলতে মানা বই পড়বে বাবুইসোনা। আঁকবে লিখবে হাসবে, হাট্টিমাটিম টিম পড়বে।
বিপুল চন্দ্র রায় বাবার মুখের হাসি বড্ড ভালোবাসি। নিজের কষ্ট লুকিয়ে সবাইকে দেয় সুখ। পরিবারের ভার বাবার কাঁধে, রাত্রিদিন ছুটে চলে কাজে। আমার বাবার মায়া ভরা মুখ ভুলিয়ে দেয় সকল
বিপুল চন্দ্র রায় আমি কৃষক চাষাভুষা মোটেও এত শিক্ষিত নই। মাটির সাথে আত্মার সম্পর্ক কৃষিকাজে নিয়োজিত রই। ফসল ফলাই পাইনা তবুও ন্যায্য দাম,লস আর লস। এ খাটাখাটি বৃথা শ্রম সংসার
বিপুল চন্দ্র রায় দেশ স্বাধীন হয়েছিল ৩০লাখ শহিদের রক্তের বিনিময়। স্বাধীনতার ৫২ বছর পর এসে একি দেখছি? বাক স্বাধীনতা নেই? মা-বোন নিরাপদে নেই? সংখ্যালঘু নিরাপদে নেই? ডাকাত আতঙ্ক গ্রামে শহরে
বিপুল চন্দ্র রায় জ্ঞানদায়িনী মা সরস্বতী এই ধরিত্রীর বুকে বিশ্বমানবেরে কর দান। বিদ্যা দাও , বুদ্ধি দাও, দাও তব আশিস। এই ধরিত্রীর বুকে আছে যত অজ্ঞানী তাদের দাও সুমতি। ধরীত্রিতে