• আজ- শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩৪ পূর্বাহ্ন
/ বিচিত্র কুমার
বিচিত্র কুমার কোন এক শরতের পড়ন্ত বিকেলবেলা: তোমার সাথে আমার প্রথম কথা; রাশিরাশি কাশফুল উতলা হাওয়ায় দোল খাচ্ছিল, একটা নতুন সম্পর্কের আনন্দে: এদিকে ডুবু করে ডুবছিলো বেলা। কচি সবুজ ধান বিস্তারিত
বিচিত্র কুমার কেউ বললো না ভালোবাসি,উতলা যৌবনেও একাএকা পথ চলি,কেউ বললো না ভালোবাসি; কত না উড়ন্ত পাখি এলো গেলো,কেউ বাসা বাঁধলো না প্রেমে, ওরা শুধু হাওয়া টাওয়া খেতে চায় অনলাইনের
বিচিত্র কুমার উরু উরু মেঘগুলো.. চাতক পাখির মতো চেয়ে থাকে বৃষ্টির দিকে; হৃদয়ের ভিতরে বিজুলি চমকায়, গুড় গুড় করে দেওয়া ডাকে। কোথায় তুমি বৃষ্টি এসো না ফিরে? আনমনা বৃষ্টি থাকে
বিচিত্র কুমার ইদানিং, কোন কাজে মন বসে না; না জানি কোন চিনতাই, হঠাৎ আমার মনটা হয়ে গেছে ছিনতাই। ছিনতাই কুমারীর সঠিক হয়তো নাম জানি না; মুখটা যেনো চিনা চিনা, হৃদয়টা
বিচিত্র কুমার আকাশ কিম্বা মেঘের স্পর্শে বৃষ্টি তুমি রঙধনুর সাত রঙে সাজো, শুধু আমার জন্যে আমার জন্যে হয়তো একটা বর্ষার প্রতীক্ষায় আজো। যুগযুগ ধরে হয়তো আমিও একীভাবে শুধু তোমার প্রতীক্ষায়
বিচিত্র কুমার হঠাৎ সেদিন বৃষ্টি জলে নিত্য করে হলুদ মেয়ে অসংখ্য সবুজ পাতার ফাঁকে মিষ্টি হাসি মুখে; সে যেন সেজেগুজে রয়েছে সাদাপারা হলুদবর্ণ শাড়িতে এলোমেলো চুলে কাজল মাখা দুচোখে। কী
বিচিত্র কুমার তোর মায়াবী দুনয়নে নয়ন রেখে আমার কাটে রঙিন দিন, ইচ্ছে নদীয় আমি সাঁতার কাটি বুকের মধ্যে বাজে সুখের বীণ। বুকের মধ্যে বিজুলি চমকায় যখন তুই ফিরে ফিরে চাস,
বিচিত্র কুমার ছলাৎ ছলাৎ বৃষ্টিজলে হাসে মেয়ে কুটিকুটি বর্ষারাণী হাতছানি দেয় সুদূরে ওই একাকী; চুলগুলো তার দীঘলকালো উরুউরু আষাঢ়ের মেঘ বিজুলী নাচে বিজুলী নাচে হৃদয়মাঝে ব্রেক। দুকানে তার ঝুমকা দোলে
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Sundarban IT