নাজমুল আলম মাহদী এক. আপনি একজন পাঠক। পাঠ করেন অহর্নিশ। জ্যোৎস্না প্লাবিত রাত কিংবা স্নিগ্ধ প্রভাত, ঘুটঘুটে আঁধার রজনী কিংবা বৃষ্টিমুখর সকাল অথবা তেজহীন রোদেলা দুপুর-বিকেল— এক কথায় প্রতিটি মুহূর্তই বিস্তারিত
নাজমুল আলম মাহদী (পিতাকে নিয়ে সন্তানের হৃদয়ের কালিতে লেখা একটি স্মৃতিগদ্য) আব্বু। বলা যায়, জীবনের প্রারম্ভ থেকেই হররোজ জীবন যুদ্ধের তিক্ত ময়দানে লড়ে যাওয়া এক মানব। নিজেকে সময় দেওয়া, নিজেকে
নাজমুল আলম মাহদী পৃথিবীর সর্বাধিক শ্রেষ্ঠ সম্পর্কগুলোর একটি হলো, ছাত্র-উস্তাযের সম্পর্ক। অন্য কোন সম্পর্কের ধরণ এমন নয়। প্রকৃত ছাত্র-উস্তাযের সম্পর্কের মধ্যে যে অপার্থিব জিনিসগুলো থাকে, তা নিঃসন্দেহে অন্য কোন সম্পর্কে
নাজমুল আলম মাহদী কিশোর ছেলে ইমাদ। তার রূপ-গুণ উভয়টাই প্রশংসনীয়। রূপে নুর চমকায় নিত্যকার প্রতি মুহূর্ত। সাথে মুচকি হাসি লেপ্টে থাকে ঠোঁট জুড়ে। নীরবে–নিভৃতে হেঁটে বেড়ায় সে; অপ্রয়োজনীয় কথা বলা
নাজমুল আলম মাহদী শেষ রাত্রি যাপন হচ্ছে। আকাশ কালো। একটু-একটু বাতাস বইছে। সিয়াম ওজু করে তার চিরাচরিত অভ্যাস অনুযায়ী বারান্দায় রাখা মায়ের ওড়নায় এসে হাত-মুখ মুছে, প্রশান্তির নি:শ্বাস নিচ্ছে। তাদের
নাজমুল আলম মাহদী একজন দীনের দা‘ঈ’র কাজ তখনই প্রকৃত সার্থকতা অর্জনে সক্ষম হয়, যখন তা একজন পথ হারা পথিকের হৃদয় শুদ্ধ পথের দিকে টেনে আনার মাধ্যম হয়। হোন না সেই