নবী হোসেন নবীন বিপুলা এই পৃথিবী এক মহাগ্রন্থ কেউ পড়ে জ্ঞানী হয় কেউ মোহগ্রস্ত। লেখক যিনি তাহার প্রকাশক তিনি নানা জনে নানা নামে তারে সবে চিনি। কেউ তারে আল্লাহ বলে বিস্তারিত
নবী হোসেন নবীন জীবনের ভেক্টর জ্যামিতি চলে সামান্তরিক সূত্র মেনে এক বাহুতে স্ত্রী তার অন্য বাহুতে সন্তান প্রয়োজন টেনে নেয় কর্ণ রেখায়। পিছনে অতীত টানে সামনে ভবিষ্যৎ আমি স্থির দাঁড়িয়ে
নবী হোসেন নবীন পৌষের সোনালি রোদের মত মিষ্টি ছিল না আমার জীবন ছিল না ভরা চাঁদের জোছনাস্নাত স্নিগ্ধকোমল। গোধূলির আলো ও আঁধারের সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে দেখেছি জীবনের আঁধার ও আলোকিত অধ্যায়।
নবী হোসেন নবীন অন্যায়ের প্রতিবাদে ধরেছি কলম কলমে কেটে কুশন লাগাব মলম। অত্যাচারীর কৃপাণ করে খানখান বিশ্বে উড়াব আবার শান্তির নিশান। আমার অধিকারে যে করবে আঘাত প্রতিঘাতে ভেঙ্গে দেবো আমি
নবী হোসেন নবীন কে বলে নিষ্প্রাণ ছবি তুমি মহাকবি। কর্ম তোমার কালজয়ী কবিতা বাংলা মহাকাব্যের তুমি রচয়িতা। অমর কবিতা হয়েছে লিখা বারবার তর্জনী হেলনে তোমার। একদিন মরে যায় কবি রয়ে