নবী হোসেন নবীন তোমার ঠিকানা হারিয়েছি কলেজ ক্যাম্পাসে ভার্সিটির বারান্দায় ছবি এখন আমার চলেগেছে আম ছালা সবি। কাগজের বুকে আর লিখা হয় না চিঠি পত্রিকার পাতায় এখন কবিতা লিখি। রোজ
নবী হোসেন নবীন বিপুলা এই পৃথিবী এক মহাগ্রন্থ কেউ পড়ে জ্ঞানী হয় কেউ মোহগ্রস্ত। লেখক যিনি তাহার প্রকাশক তিনি নানা জনে নানা নামে তারে সবে চিনি। কেউ তারে আল্লাহ বলে
নবী হোসেন নবীন সূর্যকে বলেছিলাম আর একটু তপ্ত হও সূর্য বলে গলে যাব। আকাশকে বলেছিলাম আর একটু স্ফীত হও অভ্রু বলে ফেটে যাব। বিন্দুকে বলেছিলাম আর একটু ছোট হও বিন্দু
নবী হোসেন নবীন স্বাধীনতা তুমি এসেছ বলে শ্রাবণের মেঘ কেটে এক উঠোন রোদ উঠেছে বিধবার মুখে। স্বাধীনতা তুমি এসেছ বলে পুত্রহারা মায়ের অশ্রুসিক্ত আঁচল হতে রাশি রাশি শিউলি ঝরে তার
নবী হোসেন নবীন জীবনের ভেক্টর জ্যামিতি চলে সামান্তরিক সূত্র মেনে এক বাহুতে স্ত্রী তার অন্য বাহুতে সন্তান প্রয়োজন টেনে নেয় কর্ণ রেখায়। পিছনে অতীত টানে সামনে ভবিষ্যৎ আমি স্থির দাঁড়িয়ে
নবী হোসেন নবীন পৌষের সোনালি রোদের মত মিষ্টি ছিল না আমার জীবন ছিল না ভরা চাঁদের জোছনাস্নাত স্নিগ্ধকোমল। গোধূলির আলো ও আঁধারের সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে দেখেছি জীবনের আঁধার ও আলোকিত অধ্যায়।