• আজ- শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২০ পূর্বাহ্ন
/ জয়ন্ত কুমার চঞ্চল
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল  সময়ের শিকড়গড়া ফাটলের সীমানায়, কখন কে ঝরে পড়লো কার কি তাতে আসে যায়! হিমাঙ্কের সহপাঠ অধ্যায়ন কুরুচির বহি:প্রকাশ, তাপদায়ক ভাষণের চিত্র অত্যাচারী সুখ নির্যাস! অনিকেত সুখাবহ কৃত্রিম বিস্তারিত
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল শ্রাবণের এধারা কিযে বেপরোয়া অঝোরে ঝরছে! আমনের চারা যাবে কিনা মারা চাষীরা ভাবছে! কল গেট খোলা বর্ষার ঝামেলা জননেতা ছুটছে, রাতদিন ভর শুধু ঝরঝর বাদলা
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল কাকে তুমি ভাবছ নিজের কেবা আসবে কাজে! সময়টাকে খেয়েফেলেছে দু:সময়ের মাঝে! তোমার উপর নির্ভরতা প্রিয়জনের যতো, একটু পরেই তারাই তোমার আনবে বুকে ক্ষত! দূরের মানুষ থাকবে দূরে
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল সত্যের আড়তে মিথ্যার বিকিকিনি একেমন প্রহসন? আড়তদার ভাবছেন এমনটাই হয়তোবা কিছুক্ষণ! তারপরে হলো কি তান্ডবলীলা আড়তদারি তছনছ, কি হয়েছে কেমনে হলো গবেষণা শব্দ শুধু ফিসফাস! মিডিয়ার কভার
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল আমাকে আমি খুঁজতে বের হই খানিক খানিক সময়, খেয়ালিপনার আজবকাণ্ডে পেয়েও আবার হারাই! হাজার ভোরের নির্মল বাতাসে খুঁজতে গিয়ে দেখি, ঐ বুঝি পড়ছি ধরা পূর্বাকাশে মামার উঁকি!
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল সময়ের নোটে আবেগের রসদ; প্রেক্ষাপট বদল অনায়াসে গলদ! উপোসের রাস্তায় হরিলুটের বাতাসা; ঠিক যেন তীব্রতা বৃষ্টিতে কুয়াশা! নয়নের চারপাশ যদি সে নিজে না দেখে, বেড়ে যায় উৎপাত
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল গরে সাঁতরাচ্ছি সামনে যত দুই নীল একাকার; আকাশ আর সাগর কি সন্ধ্যা কি ভোর ক্ষমতা নেই বুঝবার! কিনারা দুরে থাক এগুতে পারলেই কিছুটা ভালো, তবু্ও তো থেমে
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল পলায়ে গেছে হাতের নাড়ি চোখে লাল রক্ত, কোত্থেকে যে আসে চিন্তা একটু বলতে কেউ পারতো! ঠিকানা পেলে দৌঁড়ে যেতাম কুর্ণিশ ঠুকে বলতাম, পারছিনা আর টেনশন বয়ে ছাড়লে
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Sundarban IT