• আজ- শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:০১ অপরাহ্ন
/ ছড়া ও কবিতা
কাজী নাজরিন যেই মানুষটা চোখ দেখে মনের ব্যথা অনুভব করতে পারে সে-ই মনের মানুষ যেই মানুষটাকে কল করার জন্য মোবাইল হাতে নিলে সেই মুহূর্তে পাল্টা কল আসে সে-ই হলো মনের বিস্তারিত
আনজানা ডালিয়া আর পাঁচটা মানুষের মত আমাদের জীবন হবে যেদিন হারিয়ে যাবো সেদিন ওই রামধনুটার রঙে মিশে যাবো উল্টো স্রোতের টানে এখনও কথারা মানে খোঁজেনা ভালো লাগাগুলো চৌকাঠ পেরোইনি অবহেলার
শেখ মুজাহিদ শত মাইল দূরে না জানি কত সুখে, সবাই জানে বেশ আছো। হয়তো বিলাসীতা ভোগে, নিজের নয় বরং পরিবারের তাগিদে। বাবা ডাকে দুঃশ্রব, নিজের কষ্ট নিজের কাছে বৈচিত্র্যপূর্ণ মুখ,
দিদারুল ইসলাম  মেকি ভালোবাসার পসরা সাজিয়ে পরিচিতি চাও মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে, আবেগ আর ছলনা বেচাকেনার সিন্ডিকেটে নিজেকে মস্ত সফল ভাবো হে ধূর্তবাজ। তোমার নোনা জলের প্রেমের সুইমিংপুলে প্রায়শই বিনা টিকেটে
গোলাপ মাহমুদ সৌরভ শ্রাবণের মুশলধারা বৃষ্টি ঝরছে রাতদিন ভর, জোড়াতালি টিনের চালে থাকতে লাগে ঢরঢর। থেমে যায় শ্রাবণের মেঘ আর কতো তুই ঝরবি, আকাশে তোর হয়না ঠাঁই মাটিতে কতো পড়বি।
ইউসুফ আরমান বর্ষা জলের ছোঁয়ায় গাছপালা ফিরে পায় সজীবতা নদী-নালা, মাঠ, খেত জলে পূর্ণ হয়ে নবযৌবনতা গ্রীষ্মকালের রোদের চিহ্ন মুছে নবরূপ প্রকৃতি মানব মনের আশা-আকাঙ্ক্ষা, সুখ-দুঃখের স্মৃতি। শ্রাবণের বৃষ্টির ছোঁয়ায়
কাজী আব্দুল্লা হিল আল কাফী গাছে বসে পাখি ডাকে ঘুম ভেঙে দেয়। রোজ ভোরে বই নিয়ে পাঠশালা যায়। পাঠশালা থেকে ফিরে পেটে খিদে পায়। মা’কে বলে ভাত দাও কষ্ট ভালো
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল  সময়ের শিকড়গড়া ফাটলের সীমানায়, কখন কে ঝরে পড়লো কার কি তাতে আসে যায়! হিমাঙ্কের সহপাঠ অধ্যায়ন কুরুচির বহি:প্রকাশ, তাপদায়ক ভাষণের চিত্র অত্যাচারী সুখ নির্যাস! অনিকেত সুখাবহ কৃত্রিম
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Sundarban IT