মজনু মিয়া পাকা ধানের ঘ্রাণ, উঠানে ছড়ানো আর স্তুপ করে রাখা- কুয়াশার সাদা প্রলেপ সারা রাত ধরে টুপটাপ শিশির ঝরছে। আজান হলে গরুর মাড়াই শীতের ভোরে মুড়ি টোপলায় নিয়ে, পাশের
শারমিন নাহার ঝর্ণা কোন একদিন হঠাৎ করে বিদায় নিতে হবে, জানিনা ধরণীর মায়া ছেড়ে চলে যাবো কবে। জানতাম যদি যাবার বেলায় খেয়া আসবে কবে, মাঝিরে বলতাম একটু দাঁড়াও সেজদা দিতে
মোহাম্মদ আল রাহাত পিঁপড়ে আমায় দেখিয়ে দেয় মিস্টি কোথায় আছে। এদিক সেদিক ঘুরে ফিরে জামেলা পাকায় ঘাসে। পিঁপড়াড় চিন্তাভাবনা সজাগ, সচল এবং কর্মঠ্য। চিন্তা হচ্ছে হেঁটে যাওয়া। চলতে থাকা। উন্মুক্ত,
কাজী আব্দুল্লা হিল আল কাফী মৃত্যুর স্বাদ একদিন তোমায় গ্রহন করতে হবে, আমল ছাড়া যাবে না কিছুই একায় পড়ে রবে। দুইদিনের এই ছোট্ট দুনিয়ায় সঙ্গের সাথী ছিল, শেষ বিদায়ে সকলে
শ্যামল বণিক অঞ্জন সত্যের বাতিটা চিরদিন জ্বলে এই কথা প্রবাদে আছে লোকে বলে! সত্যেরও জয় নাকি হয় নিশ্চয় সৎ ব্যক্তির মনে থাকে না তো ভয়! আজকাল এই সবই হয়ে গেছে