বিধান চন্দ্র দেবনাথ লক্ষী সোনা রাজকন্যা ঘুমিয়ে থাকে খাটে, ঘুম থেকে উঠেই সে খোজে তার মাকে। মাকে যদি পায় সে খুশি হয় বেশি, খুশির কাছে হার মানায় চাঁদের হাসি। বাবা
কাজী আব্দুল্লা হিল আল কাফী বনের মাঝে ভাবে বানর যদি রাজা হতাম, শাসন করে সদা সর্বদায় হুকুম করে যেতাম। হুকুম করেই সারাজীবন করবো জীবন পার, যেটা বলবো সেটায় হবে উল্টাবেই
গোলাপ মাহমুদ সৌরভ আমার লেখা কাব্যে তুমি হবে ছন্দ, শব্দের আলপনা তুমি আহা কী আনন্দ। গল্পের অনুপ্রেরণা তুমি নাটকের পটভূমি, উপন্যাসের শেষ পাতায় আছো শুধু তুমি। কবিতার পঙক্তি গুলো বাঁধে
বিধান চন্দ্র দেবনাথ পাশের বাড়ির রফিক মিয়া সে হল ডাক্তার, চুলগুলো কুকড়ানো মুখ ভরা গোঁফ তার। বাড়ির পাশে আছে তার রোগী দেখার চেম্বার, তার এক রোগী আছে সে হল মেম্বার।
মাহিন মুর্তাজা ছোট্ট দেশকে ক্ষীণ করে ছাড়লো যে তিস্তার ফটক জলে ভাসলো সোনার বাংলা, মুখোশধারী নেতা তখন ঘটক। নগরে নগরে ভেসে গেলো বাংলা, তিস্তা নদীর জলে শোষকের হাত থেকে নেতা,