• আজ- বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৫৩ অপরাহ্ন
/ ছড়া ও কবিতা
পূবাল দেশের ও মাঝি ভাই ধীরে তরী বাইয়া, কোন দেশেতে যাইবা তুমি রঙিন পাল উড়াইয়া। ওই গগনে মেঘ জমেছে উত্তর কোণ ঘেঁষে, চমকানি দেয় বিজলী ছটা হুড়ুমদাড়াম শেষে। বাঁধা তরী বিস্তারিত
খোকা যখন গেলো ঘুমে বালিশ মাথায় দিয়ে, চারটি পরী ধরে তারে চাঁন্দে গেলো নিয়ে। খোকা বলে কেমন করে থাকব একাএকা, কোন শহরে তোদের সাথে হবে আবার দেখা? পরী বলে গেলাম
গ্রীষ্মে যখন মাঝ দুপুরে তীব্র আগুন ঝরে, দাবদাহে খুব ধিকিধিকি চারদিকটা পোড়ে। তপ্ত রোদে একলা বসে গেছি চরম ঘেমে, এই গরমে প্রাণ স্পন্দন গেছেই যেন থেমে। ভাবছি বসে একটুখানি বৃষ্টি
বুকের ভেতর কষ্ট গুলো খামচে ধরে আমায় উপর থেকে কষ্ট আমায় নিচের দিকে নামায়। চোখের জলে চিবুক ভেজে স্বপ্ন সবই বিলীন আসবে না আর গীতির ফাগুন বসন্তটা রঙ্গিন। একা একা
মায়ের কাছে আজো আমি বালক কৃতজ্ঞতা জানাই প্রতিপালক ক্ষমা করো ওহে আমায় চালক! তা না হলে সব হবে যে ভুল হারাবো যে একূল ও কূল কি করে হায় পেরুবো সে
মাগো তুমি এখন যে দূর আকাশের তারা তোমায় পাই খুঁজে আমি ঢের আত্মহারা কথা বলি শূণ্যপুরে আকাশ পানে চেয়ে কেউ বলে না এখন আমায় লক্ষী মেয়ে আমি তোমার ভূবন ছিলাম
মা তুমি হৃদয় আমার অসীম ভালোবাসা; মা তুমি আমার স্বর্গভূমি বেঁচে থাকার আশা। মা তুমি আমার ত্রিভুবনের সাত রাজার ধন; মা তুমি আমার হিরা মুক্তা মানিক রতন। মা তুমি বটবৃক্ষের
তেলের বাজার বেজায় চড়া, বসের মেজাজ ভীষণ কড়া। সবকিছুকে করতে হাসিল- ইচ্ছেমতন তেল মারো। তেল মারো ভাই, তেল মারো নয়তো বরং পথ ছাড়ো। তেল মারিলে কার্য সাড়ে, একের বাড়ন দুই-এ
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Sundarban IT