বিদ্যুৎ এখন সোনার হরিণ দুঃখ ব্যথা যথা, ফেরিওয়ালা মহিলার যায় না শোনা কথা। ঘরে গিয়ে স্বস্তি পাই না আর ঘুরে না পাখা, স্তব্ধ যেন সোনার বাংলা কলকারখানার চাকা। অসহ্য এই বিস্তারিত
কষ্টে আছি ভীষণ, ব্যথায় প্রাণ যায় সাদা রঙের ব্যাণ্ডেজ করা আমার সারা পায়। হোণ্ডা থেকে পড়ে গিয়ে ব্যথা লেগেছে খুব ঘরের মধ্যে শুয়ে শুয়ে আছি খুবই চুপ। বলল ডাক্তার ঠ্যাং
যুদ্ধ ! একদিন না একদিন শেষ হয় – কিনবা, একদিন না একদিন শেষ হবে। কিন্তু লোভ, ক্ষমতার দখল, মসনদ – তুষের আগুনে মন! অফুরন্ত ধন সম্পদ, বিলাসবহুল জীবন, নিরাপত্তার ঘেরাটোপ
সেদিন কাটিয়েছি নিদ্রাহীন এক অস্থির রজনী, বিজলির দেখা নেই ঘুম থেকে উঠি বিতৃষ্ণায়; সে আসে আর যায় বারেবারে হাওয়ার মতো; রুমের অর্গলবদ্ধ দরজা খুলে হাঁটছি খোলা দিগন্তয়। রাতজাগা পাখিরা আনাগোনা