• আজ- শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:০৪ পূর্বাহ্ন
/ ছড়া ও কবিতা
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল মারির নাম প্যাদানী জায়গা বিশেষ কয়, ওপারেতে কেলানী সংলাপে শুনি সদায়! ঠেঙানি দেয় পাঠশালে নির্দয় গুরু মহাশয়, গুতোনপাতান জোটে যদি ছিচকে চোর ধরাখায়! হেটোমার মেরেবসে গুজবের রোষে, বিস্তারিত
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল ঈদের খুশিতে সবার বাড়িতে উৎসবের আমেজ, স্বদেশে বিদেশ সব মিল মেশ নাই অহং বা তেজ! মন থেকে বাদ অপকর্ম সাধ পশু প্রবৃত্তি যত, কর্মসূচি ফের মোটেনা হেরফের
ফাহিয়া হক ইন্নি ভালোবাসায় ধরেছে তিক্ততা অনুভূতিগুলো হলো না বলা। মানে অভিমানে তুমি আমি এখন অনেক বেশি দূরে, কেন চলে গিয়েছো কোনো অনুমতি বিনা? ভেবে দেখেছো কিভাবে থাকবো তুমি হীনা?
সুমন আলী নানার বাড়ি, মধুর হাড়ি। কতই – না শুনিতাম। শিশু কালে, মায়ের কুলে। সেথায় তো যায়তাম। স্বজন প্রীতি, মধুর রীতি। সবাই ভাবিতাম। অর্থ আর দাম্ভিকতা, ছিলোনা কোনো কাম। একি
নবী হোসেন নবীন বিশ্বমুসলিম জাতির পিতা পেল ফরমান আপন প্রিয় পুত্র তুমি করো কুরবান। প্রভুর আদেশ পালনে হয় উদ্যত যবে খুশি হয়ে পুত্রের স্থলে দুম্বা দেন রবে। প্রভুর নামে দুম্বা
গোলাপ মাহমুদ সৌরভ ছোট্ট খোকন প্রশ্ন করে ঈদের ক’দিন বাকি? রোজ সকালে মনের মাঝে বাবার ছবি আকিঁ। সব ছেলেরা বাবার সাথে গরু কিনতে যায়, বাবার সাথে হাঁটে যেতে আমার মনে
জয়ন্ত কুমার চঞ্চল জামাই যাবে কামাই করতে শ্বশুর বাড়ির অদূরে, ঝোড়া কোদাল ঠিক হয়েছে শ্বাশুড়ির খবরে! আযান দিলে উঠে তবে যেতে হবে তথা, মিস করলেই বিপদ আছে বউ কবেনা
ফাহিম আহমদ ছামি আমাদের দুরন্তপনা এভারেস্ট করে সমতল সাগরকে করে মরুভূমি, যেথা ভরা থাকে জল আমাদের দুরন্তপনা উঁচু পাহাড়ের- ঘাঢ় সবুজ ছুঁয়ে আসে মেঘমালা, আকাশ নামের নীল-বিশাল গম্বুজ। আমরা দুরন্ত,
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Sundarban IT