গোলাপ মাহমুদ সৌরভ খুকুমণি একজন ছোট্ট মেয়ে। বয়স সবেমাত্র চার বছর। বাবা-মা’র একমাত্র আদরের মেয়ে। বাবা মা দুজনেই চাকরি করেন। বাড়িতে কাজের মেয়ে রমিলা খুকুমণি কে দেখাশোনা করে। রমিলা কাজের বিস্তারিত
ফাহিয়া হক ইন্নি জীবন গতিশীল, কারো জন্য কারো পথচলা থেমে থাকে না। আর থেমে যাওয়া মানেই তো মৃত্যু। পূর্ণতা অপূর্ণতা চাওয়া পাওয়া মিলে ভালোই একটা পথচলা হয় জীবনের। ভালোবাসা সবার
গোলাপ মাহমুদ সৌরভ সেই ছেলেবেলার ঘুড়ি আজও মনে পড়ে। প্রতিদিন স্কুল থেকে এসে বই খাতা কোন রকম ঘরে টেবিলের উপরে ছুঁড়ে ফেলে স্কুল ড্রেস না খুলেই বসে পড়তাম ঘুড়ি বানানোর
কনক কুমার প্রামানিক বয়:সন্ধিকালের মাঝামাঝি সময় তখন। কতই আর বয়স হবে তের কিংবা চৌদ্দ। পেন্সিলে আঁকা সরু রেখার মতো গোঁফের আভা দেখা দিয়েছে মাত্র। কৈশোর উত্তীর্ণ হয়নি স্বাধীনের। পড়াশোনার জন্য
এম জে মেহেদী হাসান এক বনে অনেকগুলো সিংহ বসবাস করতো অন্যদিকে একই বনে একটি হরিণের পরিবার বসবাস করতো। হরিণের পরিবারে দুইটি বাচ্চা ছিল। একদিন হরিণের বাচ্চা দুইটি খেলা করতে করতে
জয়ন্ত কুমার মন্ডল যেদিন প্রধান শিক্ষক এর দায়িত্ব পেয়েছি সেখান হতে আজ অবধি এমন একটি রাত নেই যে, নিশ্চিন্তে বিছানায় গিয়েছি! এমন কোন দুপুর নেই যে ঠিকঠাক দুটো খেতে পেয়েছি!