মেয়েটির নাম সুলতানা। ছেলেটির নাম সাকিব, সে একজন ছিনতাইকারী। গ্রামের নাম ভবানীপুর। গ্রামের একটি মেয়ে দুবাই থাকে তার মা অসুস্থ তাই পাঁচ বছর পর দেশে ফিরে ইয়ারপোটে হঠাৎ সে দেখে বিস্তারিত
জীবন থেকে চলে গেছে আরেকটি বছর, আরেকটি দিন, আরেকটি তারিখ এবং জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময়। অগ্রসর হচ্ছি জীবনের কঠিন মূহুর্তের মুখোমুখি। যতই সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছি মনে হচ্ছে দিনগুলো তত কঠিন
কপাল কুন্ডলার খোঁজে ভ্রমিলুম বনে বনে বনে… কোথায় আছে ও যে! কত ডাকলুম আনমনে, ওর নাম ধরে… কাছে আয়, ওরে! একবারটি দেখি রে তোরে! দেখা না পেয়ে – ক্লান্ত হোলুম
জন্ম: ৫ জুন ২০০৬ সালে নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা থানার কৈলাটী গ্রামে। কৈলাটী এফ,ইউ ফাযিল মাদ্রাসার একাদশ শ্রেনীর ছাত্র। বেশ কয়েকটি যৌথ কাব্য রয়েছে এবং বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে তার লেখা
সমাজ টা আজ যাচ্ছে কোথায়, কিছুতেই ভেবে না পাই। সমাজ ভয়ংকর ব্যাধিতে আক্রান্ত, সভ্যতার বিনাশ কাছে অত্যন্ত। নিজেকে নিরাপদে রাখা বড্ড মুশকিল, যদি দোষের পরিমাণ হয় তিল, তবে তাকে বানাবে
কবি কাজী তানজিল আহম্মদ ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৩ সালে বাংলাদেশের স্বনামধন্য জেলা চাঁদপুরে জন্মগ্রহণ করেণ। তার পিতার নাম মো. আবু তাহের কাজী। তার মাতার নাম তাসলিমা বেগম। কবির ছেলেবেলা কাটে গ্রামে।
আমার চাষার বাসা হয় না, হয়রে কুঁড়েঘর; কোটিপতি করে বাঁচে, চাষার কাঁধে ভর। কষ্ট করে ফসল ফলায়, চাষা রোদে পোড়ে; সেই ধানের ভাত খায়, জাতি বছর ভরে। চাষার ঘামে মাটি
পৃথিবী নিস্তব্ধ; এক ঝাঁক চিন্তার শকুন মস্তকে উড়ে বেড়ায়, মস্তিষ্কে আসন পেতে মিটিং করে মিছিল করে; তারা বাহির হতে চায়; কনকনে হিমে কায়া থরথর, লক্ষ কোটি অনাথ পথ শিশু দর্শনে!