রুশো আরভি নয়ন
লৌহ কপাট ছিন্ন করে আয়রে তরুণ আপন দ্বারে
দেখরে ওরা কেমন করে হিংস্র থাবায় মানুষ মারে।
যুগ পেরিয়ে যুগান্তরে বসছে চেপে কাকটি ঘাড়ে
দিগ্ভ্রান্ত দিক হারিয়ে পশ্চিমা নাও বাঁধছে পাড়ে।
ধ্বংস সেথায় শীর্ণ গাঁয়ে রৌদ্রে পোড়া শিশুর পায়ে
অভিশাপ আজ অত্যাচারীর উল্লসিত নিরস নায়ে।
ধীরতার ঐ বাঁধটি ভেঙে ছুঁয়েছে ঠোঁট গরল চায়ে
লড়তে হবে তরুণ এবার কোমল শিশুর হাসির দায়ে।
বারুদমাখা কামান বলে খোদার ঘরে আগুন জ্বালে
রক্তনদীর প্রবল ধারায় হানরে আঘাত শকুন গালে।
শেকলবন্দী মানবতা ফের পিশাচের অগ্নি ডালে
ঝাণ্ডাটাকে ধর উঁচিয়ে বিঁধুক বুলেট বুকের জালে।